এক গ্লাস ডাবের পানি জুড়িয়ে দেয় তৃষ্ণার্ত প্রাণ। তেমনই ডাবের পানি ত্বক ও চুলের জেল্লা বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। মুখের দাগছোপ তুলতে ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধোওয়ার রেওয়াজও তো বহুদিনের। নিষ্প্রাণ হয়ে যাওয়া ত্বক কিংবা শুষ্ক চুলের সমস্যা কমাতে ডাবের পানির জুড়ি নেই। জেনে নিন কী কী কাজে লাগে ডাবের পানি।
রূপচর্চায় ডাবের পানি-
বিজ্ঞাপন
১. মুখে খুব বেশি ব্রণ হয়? তাহলেও কিন্তু কাজে দেবে ডাবের পানি। ত্বক শুষ্ক হোক বা তৈলাক্ত, ব্রণের সমস্যা মেটাতে ডাবের পানি দিয়ে দিনে কয়েকবার মুখ ধুয়ে ফেলুন।
২. ত্বক রোদে পুড়ে গেলে ডাবের পানি দিয়ে ফেস প্যাক তৈরি করে মুখে নিলে পোড়াভাব দূর হবে। বেসনের সঙ্গে ডাবের পানি ও সামান্য মধু মিশিয়ে এই প্যাক তৈরি করতে পারেন।
বিজ্ঞাপন
৩. চুল পড়ার সমস্যায় প্রায় সবাই ভোগে। দূষণ, ঋতুপরিবর্তন নানা কারণেই চুল পড়ার মাত্রা বাড়তে পারে। চুল পড়া কমাতে শ্যাম্পু করার পর ডাবের পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। চুলের ঔজ্জ্বল্য বাড়বে। ডাবের পানি হালকা গরম করে তা দিয়ে মাথায় মালিশ করলেও উপকার মিলবে।
রমজান মাসে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার ফলে শরীরে পানি ও পুষ্টির ঘাটতি হতে পারে। তাই ইফতার ও সেহরিতে এমন খাবার নির্বাচন করা উচিত যা শরীরকে সুস্থ রাখবে, পর্যাপ্ত শক্তি দেবে, এবং পানিশূন্যতা দূর করবে। নিচে রমজানে স্বাস্থ্যকর খাবার নির্বাচন ও খাদ্যাভ্যাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হলো-
ইফতারে স্বাস্থ্যকর খাবার
সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতার এমন হওয়া উচিত, যা শরীরকে তাৎক্ষণিক শক্তি দিবে এবং সহজে হজম হবে।
১. খেজুর:ছবি: সংগৃহীত/ খেজুর প্রাকৃতিক সুপাফুড
খেজুরকে প্রাকৃতিক সুপাফুড হিসেবে পরিচিত । খেজুর প্রাকৃতিকভাবে গ্লুকোজ সরবরাহ করে, যা রোজার পরপর শরীরের শক্তি ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। এতে ফাইবারও থাকে, যা হজমে সহায়ক।
২. পানি ও হাইড্রেটিং ফুডস:
রোজার সময় শরীরের পানিশূন্যতা এড়াতে পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি। এছাড়া শসা, তরমুজ, কমলা, ডাবের পানি ও অন্যান্য ফল খাওয়া যেতে পারে।
৩. শস্যজাত খাবার:
ইফতারে চিনি ও প্রসেসড খাবার এড়িয়ে লাল আটা বা গমের রুটি, ওটস, ব্রাউন রাইস, বা চিড়া খাওয়া ভালো, যা শরীরে দীর্ঘক্ষণ শক্তি বজায় রাখবে।
৪. প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার:
ডাল, বাদাম, দই, মাছ, মুরগির মাংস ইত্যাদি প্রোটিনের ভালো উৎস। এগুলো পেশির গঠনে সহায়ক এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে।
৫. স্বাস্থ্যকর ফ্যাট:ছবি: সংগৃহীত/ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট শরীরের জন্য বেশ উপকারী
অলিভ অয়েল, বাদাম, চিয়া সিড, বা অ্যাভোকাডোতে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট শরীরের জন্য বেশ উপকারী এবং দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে রোজায় আপনরার শরীর সহজে ক্লান্ত হবে না।
সেহরিতে যেসব খাবার রাখবেন
সেহরিতে এমন খাবার বেছে নেওয়া উচিত, যা দীর্ঘক্ষণ শরীরে শক্তি জোগাবে এবং পানিশূন্যতা রোধ করবে।
১. শর্করা:
ওটস, লাল চালের ভাত, গমের রুটি বা হোল গ্রেইন ব্রেড ধীরগতিতে হজম হয় এবং দীর্ঘ সময় শক্তি জোগায়।
২. প্রোটিন:
ডিম, দই, ডাল, মুরগি বা মাছ খেলে সারাদিন শরীরে শক্তি বজায় থাকবে এবং পেশিশক্তি ভালো থাকবে।
৩. পানি ও হাইড্রেটিং ফুডস:ছবি: সংগৃহীত/ ডাবের পানি শরীরকে সতেজ রাখে
সেহরিতে প্রচুর পানি পান করুন এবং শসা, তরমুজ, টমেটো, লেবুর শরবত বা ডাবের পানি খেলে শরীর আর্দ্র থাকবে।
৪. ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার:
সবজি, ফলমূল এবং শস্যজাত খাবারে প্রচুর ফাইবার থাকে, যা হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন
এমন কিছু খাবার যা খেলে রমজানে স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পরতে পারে। তাই রমজানে সেসব খাবার পরিহার করা উচিত।
অতিরিক্ত ভাজা-পোড়া খাবার: সিঙ্গারা, সমোচা, পেঁয়াজু, পুরি ইত্যাদি অতিরিক্ত তেল ও চর্বিযুক্ত,যা হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে।
ছবি: সংগৃহীত/ অতিরিক্ত ভাজা-পোড়ায় বদহজম হতে পারে
অতিরিক্ত মিষ্টি ও চিনি: মিষ্টি, কোল্ডড্রিংকস, প্যাকেটজাত জুস রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বাড়িয়ে দেয় এবং ওজন বাড়াতে পারে।
অতিরিক্ত লবণ: সেহরিতে অতিরিক্ত লবণ খেলে সারাদিন পিপাসা লাগতে পারে, তাই পরিমাণ বুঝে লবণ খাওয়া উচিত।
ক্যাফেইন: চা ও কফিতে থাকা ক্যাফেইন প্রস্রাবের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়, ফলে শরীর পানিশূন্য হয়ে যেতে পারে।
রমজানে সুস্থ থাকার জন্য পরিমিত, পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া জরুরি। ইফতার ও সেহরিতে প্রচুর পানি পান করতে হবে, ভাজাপোড়া ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে এবং হালকা ব্যায়াম বা সচল থাকার চেষ্টা করতে হবে। এভাবে খাবারের প্রতি সচেতন থাকলে রোজা রেখে সুস্থ থাকা সম্ভব।
খেজুর শুধু একটি সুস্বাদু ফলই নয়, এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি প্রাকৃতিক শক্তির উৎস। তাই স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের কাছে খেজুর সুপারফুড হিসেবে পরিচিত। প্রাচীনকাল থেকেই এটি সুস্থতার প্রতীক হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। নিয়মিত খেজুর খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে উপকারিতার শেষ নেই। আসুন জেনে নেই আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় খেজুর রাখা কেন জরুরি ।
নিয়মিত খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
১. তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়
খেজুরে প্রাকৃতিক চিনি (গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, সুক্রোজ) থাকে, যা শরীরে দ্রুত শক্তি জোগায়। দীর্ঘ সময় কাজের পর ক্লান্তি দূর করতে খেজুর একটি আদর্শ খাবার।
২. হজমশক্তি বাড়ায়
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হজমশক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। আপনাদের মধ্যে যারা পেটের সমস্যা নিয়ে চিন্তিত, তারা প্রতিদিন কয়েকটি খেজুর খেতে পারেন।
৩. হার্টের জন্য উপকারী
খেজুরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পটাসিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে ও হার্টের কার্যকারিতা বাড়ায়। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে।
৪. রক্তশূন্যতা কমাতে সাহায্য করে
খেজুর আয়রনসমৃদ্ধ হওয়ায় এটি রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে কার্যকরী। নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক থাকে এবং দুর্বলতা দূর হয়।
৫. মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে
খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মস্তিষ্কের নিউরনকে সুরক্ষা দেয় এবং স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। খেজুর মানসিক চাপ ও অবসাদ কমাতেও কার্যকরী।
৬. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
খেজুরে প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
৭. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
যারা ওজন বাড়াতে বা কমাতে চান, তাদের জন্য খেজুর একটি আদর্শ খাবার। এটি খেলে দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকে, ফলে অপ্রয়োজনীয় খাবার গ্রহণের প্রবণতা কমে।
৮. ত্বক ও চুলের জন্য ভালো
খেজুরে অ্যান্টি-এজিং উপাদান ও ভিটামিন সি ও ডি থাকে, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং চুলের গঠন মজবুত করে।
৯. হাড় মজবুত করে
খেজুরে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায় এবং অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি কমায়।
১০. ভালো ঘুম আনতে সাহায্য করে
যারা ঘুমের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য খেজুর উপকারী হতে পারে। এতে থাকা ট্রিপটোফ্যান নামক উপাদান মস্তিষ্ককে শিথিল করে এবং ঘুমের মান উন্নত করে।
প্রাকৃতিকভাবে মিষ্টি ও পুষ্টিকর এই ফলটি নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে দেহের সুস্থতা বজায় রাখা সহজেই সম্ভব। তাই আজ থেকেই খাদ্য তালিকায় খেজুর যোগ করুন এবং উপভোগ করুন সুস্বাস্থ্য ও প্রশান্ত জীবন!
ত্বক ও চুলের যত্নে ‘আমলকি’ ব্র্যান্ডের নতুন ন্যাচারাল পণ্য
Masid Rono
|
‘আমলকি’ ব্র্যান্ডের প্রসাধনী
লাইফস্টাইল
আমলকি প্রকৃতির এক অনন্য উপাদান, যা ত্বক ও চুলের যত্নে যুগ যুগ ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও খনিজ উপাদানে সমৃদ্ধ, যা ত্বক ও চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী আমলকি ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে। এটি ত্বকের কালো দাগ কমায়, বলিরেখা প্রতিরোধ করে এবং ব্রণ ও ত্বকের সংক্রমণ দূর করতে কার্যকর। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বাজারজাত করা আমলকি ফেসওয়াশ, ক্লিনজার, ফেসপ্যাক, অ্যান্টি-এজিং সিরাম, ব্রাইটেনিং ক্রিম ও সানস্ক্রিন নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক হয়ে ওঠে আরও উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
শুধু ত্বক নয়, চুলের যত্নেও আমলকি বিশেষ ভূমিকা রাখে। এটি চুলের গোড়া মজবুত করে, চুল পড়া কমায়, খুশকি দূর করে এবং অকালপক্কতা প্রতিরোধ করে। তাইতো কেমিক্যালযুক্ত প্রসাধনীর বিকল্প হিসেবে ন্যাচারাল পণ্যের জনপ্রিয়তা বাড়ছে, আর সেখানেই ‘আমলকি’ ব্র্যান্ডটি হয়ে উঠছে গুরুত্বপূর্ণ।
‘আমলকি’ ব্র্যান্ডের প্রসাধনী
বর্তমানে বাজারে আমলকি ব্র্যান্ডের হেয়ার অয়েল, অ্যান্টি-ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু, হেয়ার গ্রোথ সেরাম, ন্যাচারাল কন্ডিশনার ও হেয়ার মিস্ট পাওয়া যাচ্ছে, যা নিয়মিত ব্যবহারে চুলকে করে তোলে স্বাস্থ্যকর ও সুন্দর। পণ্যগুলো সম্পূর্ণ ন্যাচারাল ও কেমিক্যালমুক্ত, যা ত্বক ও চুলের জন্য নিরাপদ। এই ব্র্যান্ডের প্রধান লক্ষ্য হলো—নির্ভরযোগ্য গুণগত মান নিশ্চিত করা, ন্যাচারাল উপাদান ব্যবহার করা এবং দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যকর সৌন্দর্য ধরে রাখা। নির্বাচিত হারবাল এক্সট্র্যাক্ট, ভেষজ তেল ও অর্গানিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরি এই পণ্যগুলো সংবেদনশীল ত্বকের জন্যও উপযোগী।
‘আমলকি’ ব্র্যান্ডের প্রসাধনী
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকেই এখন ন্যাচারাল পণ্যের দিকে ঝুঁকছেন। উদ্যোক্তা নন্দিতা শারমিনও বর্তমানে আমলকি ও অন্যান্য প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহার বাড়িয়ে আরও উন্নত ন্যাচারাল পণ্য তৈরিতে কাজ করছেন। স্কিন ব্রাইটেনিং সিরাম, অ্যান্টি-এজিং ফেস ক্রিম, হেয়ার গ্রোথ সেরাম, লিপ বাম, বডি বাটার ও হ্যান্ড ক্রিম-এর মতো নতুন পণ্য তৈরির পাশাপাশি, আন্তর্জাতিক বাজারে ন্যাচারাল পণ্য প্রসারের উদ্যোগ নিচ্ছেন। প্রাকৃতিক যত্নকে সাধারণ মানুষের কাছে আরও সহজলভ্য করতে তার গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা অব্যাহত রয়েছে।
চট্টগ্রামের পাঁচতারকা হোটেল রেডিসন ব্লু বে ভিউ’র মেজবান হলে অনুষ্ঠিত হলো জমকালো ফ্যাশন শো ‘ঈদ ফ্যাশন রানওয়ে ২০২৫’। লামোর ইভেন্টস আয়োজিত ‘বিউটাইন রিভাইভ প্রেজেন্টস ফ্যাশন এন্ড বিয়ন্ড’ সিজন-৪-এ ঢাকার তারকা মডেলদের উপস্থিতি দর্শকদের মুগ্ধ করে।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে র্যাম্প মাতান দেশের জনপ্রিয় মডেলরা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ আকর্ষণ ছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও মডেল নুসরাত ফারিয়া। ফ্যাশন কিউ শুরুর আগে আমন্ত্রিত অতিথিরা ফিতা কেটে আয়োজনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। গ্ল্যামার, সৌন্দর্য আর নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ডের অনন্য মেলবন্ধনে পুরো সন্ধ্যা হয়ে ওঠে উৎসবমুখর।
ঢাকা ও চট্টগ্রামের শীর্ষ ফ্যাশন ব্র্যান্ডের পোশাকে মডেলরা ১০টিরও বেশি ফ্যাশন কিউতে অংশ নেন। শীর্ষ ১০ ডিজাইনারের বিশেষ কালেকশন, ঝলমলে পরিবেশ আর তারকাদের উপস্থিতি পুরো আয়োজনকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন সিপিডিএল প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার ইফতেখার হোসেন এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন বারকোড গ্রুপের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল হক। আয়োজনে টাইটেল স্পনসর ছিল বিউটাইন রিভাইভ, পাওয়ারড বাই স্পনসর ব্লুমুন ফ্যাশন, প্লাটিনাম স্পনসর মেগামার্ট, ডায়মন্ড স্পনসর রিয়েল ডায়মন্ড, মেকআপ পার্টনার আর্ট অ্যান্ড বিউটি, গোল্ড স্পনসর বারকোড রেস্টুরেন্ট গ্রুপসহ আরও বেশ কয়েকটি নামকরা প্রতিষ্ঠান।
আয়োজনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন লামোর ইভেন্টস ও ওয়েডিং ভো’স-এর সাদ শাহরিয়ার, সাফায়েত সাকি, সাইফ শোয়েব এবং অ্যাটায়ার ক্লাব-এর আরিফুর রহমান ও মাহমুদুর রহমান। আয়োজকরা জানান, প্রত্যেকের নিরলস প্রচেষ্টায় এই ইভেন্টটি দেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।