জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতা তানিম রহমান অংশুর কাজ মানেই ভিন্ন কিছু। নতুন একটি ওয়েব সিরিজের কাজ শুরু করতে যাচ্ছেন তিনি।
তানিম রহমান অংশু এ প্রসঙ্গে বলেন, কিছুদিন পর সিনেমাটির কাজ শুরু করব। একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে একটা ওয়েব সিরিজ শুরু করতে যাচ্ছি। বলা যায়, বড় ক্যানভাসেই এটি নির্মিত হবে। অপূর্ব, তমা ছাড়া আরও ২০ জন শিল্পী থাকবেন কেন্দ্রীয় চরিত্রে। মূল চরিত্র ছাড়াও এখানে আরও অনেক অভিনয় শিল্পীকে দেখা যাবে। এক কথায়, এতে সব মিলিয়ে ৫৬ জন শিল্পীকে দেখা যাবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী নভেম্বর এর শুটিং শুরু হবে।
বিজ্ঞাপন
স্বনামধন্য এক ওটিটি প্লাটফর্মের জন্য এটি নির্মিত হতে যাচ্ছে বলে জানা যায়। আলফা আইয়ের ব্যানারে সিরিজটি নির্মাণ করবেন তিনি।
ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের প্রথম ম্রো ভাষার চলচ্চিত্র
বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
|
‘কিওরি পেক্রা উও’ চলচ্চিত্রের পোস্টার
বিনোদন
সিনেমা শুধুমাত্র বিনোদনের মাধ্যম নয়, এটি সংস্কৃতির ভাষা, প্রতিরোধের হাতিয়ার এবং মানুষের অস্তিত্বের এক নিবিড় প্রতিচ্ছবি। দক্ষিণ এশিয়ার একটি প্রান্তে, যেখানে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর কণ্ঠস্বর প্রায়শই উপেক্ষিত হয়, সেখানে এক অভাবনীয় চলচ্চিত্র উঠে এসেছে, যা স্বাধীন চলচ্চিত্র নির্মাণের মানচিত্রকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করছে। বাংলাদেশের প্রথম ম্রো ভাষার চলচ্চিত্র ‘কিওরি পেক্রা উও’ যার ইংরেজি অনুবাদ Dear Mother, এবার পা রাখতে চলেছে বিশ্ববিখ্যাত ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে। আগামী ৫ মার্চ ক্যামব্রিজ স্থানীয় সময় বিকেল ২টা ৩০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে) ইন্ডিজিনিয়াস স্টাডিজ গ্রুপ ক্যাম্ব্রিজের আয়োজনে এই ঐতিহাসিক স্ক্রিনিং অনুষ্ঠিত হবে।
‘কিওরি পেক্রা উও’ চলচ্চিত্রের দৃশ্য
২০২৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই ৬৭ মিনিটের চলচ্চিত্রটি ইতোমধ্যে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদর্শিত হয়েছে, যেখানে এটি আদিবাসী প্রতিনিধিত্ব, কমিউনিটি-ভিত্তিক নির্মাণপ্রক্রিয়া, এবং পুঁজিবাদী বাধার বাইরে শিল্পের সম্ভাবনা নিয়ে গভীর আলোচনা তৈরি করেছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়েও এর যাত্রা অব্যাহত রয়েছে—এটি কানাডার ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়া এবং স্কটল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব এডিনবরার মতো মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিতে প্রদর্শিত হয়েছে। এবার বিখ্যাত ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে চলচ্চিত্রটির প্রদর্শনী এর মুকুটে একটি গুরুতবপূর্ন পালক যুক্ত করলো ।
চলচ্চিত্রটির নৃতাত্ত্বিক ও শৈল্পিক গুরুত্বকে বিবেচনা করে আমস্টারডামের ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর সোশ্যাল সায়েন্স এটি সংরক্ষণ করেছে, যাতে এটি ভবিষ্যতে গবেষক ও চলচ্চিত্রপ্রেমীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল হয়ে ওঠে। যারা আদিবাসী সংস্কৃতি, সিনেমার মাধ্যমে প্রতিরোধ, এবং বিকল্প গল্প বলার কৌশল নিয়ে গবেষণা করছেন, তাদের জন্য এটি এক অবিস্মরণীয় সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হবে।
‘কিওরি পেক্রা উও’ চলচ্চিত্রের দৃশ্য
একজন নির্মাতার দৃষ্টিভঙ্গি: ‘সিনেমা পুঁজির নয়, গল্পকারদের’ পরিচালক এসকে শুভ সাদিক শুরু থেকেই চলচ্চিত্রটিকে শুধু একটি সৃষ্টিশীল প্রয়াস নয়, বরং একটি আন্দোলন হিসেবে দেখেছেন। তিনি বলেন, ‘এটি শুধু একটি চলচ্চিত্র নয়; এটি একপ্রকার ঘোষণাপত্র, একটি প্রতিরোধ, একটি প্রমাণ যে সিনেমা কোনো কর্পোরেশন বা বিনিয়োগকারীদের সম্পত্তি নয়—এটি তাদের, যারা সাহস করে নিজেদের গল্প বলে। আমরা অতি সীমিত বাজেটে কাজ করেছি, কিন্তু প্রমাণ করেছি যে সিনেমার সফলতা টাকার অঙ্কে নয়, বরং এর ক্ষমতায় এবং হারিয়ে যেতে বসা কণ্ঠগুলোকে সংরক্ষণ করার। এখন প্রযুক্তি আমাদের হাতে; আমাদের আর প্রচলিত সিনেমার ছক মেনে চলতে হবে না। সময় এসেছে নতুন আখ্যান খোঁজার, বাঁধা ধরা কৌশল থেকে বেরিয়ে আসার, এবং সিনেমাকে শিল্প হিসেবে পুনরুদ্ধার করার।’
‘কিওরি পেক্রা উও’ চলচ্চিত্রের দৃশ্য
শিল্প, অর্থের দাস নয়—এই বার্তা বয়ে নিয়ে সিনেমাটি অপোরিয়া ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভাল (কোরিয়া)-তে অফিশিয়াল সিলেকশন পেয়েছে, যা প্রমাণ করে যে নিঃসঙ্কোচ ও সত্যনিষ্ঠ গল্পগুলোই সীমিত সম্পদ, কঠিন পরিবেশ এবং শিল্পের বাণিজ্যিকীকরনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে ‘কিওরি পেক্রা উও’ প্রমাণ করেছে যে প্রকৃত গল্পের জন্য সীমাবদ্ধতা কোনো বাধা নয়। এটি শুধু একটি সিনেমা নয়—একটি আন্দোলন, একটি নতুন অধ্যায়।
কেন স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন আবরার ফাহাদ, ব্যাখ্যা উপদেষ্টা ফারুকীর
বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
|
আবরার ফাহাদ ও মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
বিনোদন
ছাত্রলীগের নির্যাতনে নিহত বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৫-এ ভূষিত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। আজ সোমবার তার ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডি থেকে এক স্ট্যাটাসে এ তথ্য জানান।
এরপর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। অনেকেই এই খবরে আনন্দিত হন। পাশাপাশি কেউ কেউ বলছেন, ফাহাদকে স্বাধীনতা পদক কি বিবেচনায় দেয়া হবে?
দিন পেরোনোর আগেই এ প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিয়েছেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা ও নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। তিনি সন্ধ্যা ৭টার পর পর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এ নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দেন। তাতে লেখেন, ‘এবারের স্বাধীনতা পদক একুশে পদকের মতোই অনন্য হবে। আবরার ফাহাদের কথাটা যে কোনো ভাবেই হোক সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর অনেক সাংবাদিক ভাই-বোন এর সত্যতা জানতে চেয়েছেন। তাদের সবার জন্য উত্তর- একটু অপেক্ষা করেন, পুরা তালিকাই জানতে পারবেন। অসাধারণ সব নাম দেখতে পাবেন।’
এরপর তিনি লেখেন, ‘‘এবার আসি এই পোস্ট লেখার আসল কারনে। আবরার ফাহাদের নাম সামনে আসায় সব স্তরের মানুষের উচ্ছ্বসিত প্রশংসার পাশাপাশি একটা নির্দিষ্ট দলের লোকদের অবুঝ প্রশ্ন দেখতে পাচ্ছি, ‘আবরার ফাহাদকে স্বাধীনতা পদক কি বিবেচনায় দেয়া হবে?’
কি বিবেচনায় দেয়া উচিত সেটা ব্যাখ্যা না করে আমি বলতে চাই কোন ক্যাটাগরিতে দেয়া উচিত। তাহলেই কেনো দেয়া উচিতের উত্তর পাওয়া যাবে। আমার একান্ত ব্যক্তিগত বিবেচনা- আবরার ফাহাদের ক্যাটাগরি হওয়া উচিত ‘মুক্তিযুদ্ধ’! মুক্তিযুদ্ধের ফল স্বাধীনতা। স্বাধীনতার প্রধান শর্ত সার্বভৌমত্ব। আর সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড আবরার ফাহাদ।
আবরার ফাহাদ একটা সিম্বল, যার শক্তি যদি আপনি অনুমান না করতে পারেন, তাহলে বলবো জুলাইতে ফিরে যান। গিয়ে তরুণবক্ষে কান পাতেন। যার নিঃশ্বাস শুনবেন তার নামই আবরার ফাহাদ..’’
অস্কারে সেরা ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের যৌথ নির্মাণ ‘নো আদার ল্যান্ড’
বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
|
অস্কার হাতে চার ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনি চলচ্চিত্র নির্মাতা বাসেল আদ্রা, র্যাচেল সোর, হামদান বালাল, ইউভাল অ্যাব্রাহাম
বিনোদন
ঘোষিত হয়ে গেল ৯৭তম অস্কার। এ বছর অস্কারে ফিলিস্তিনি তথ্যচিত্র ‘নো আদার ল্যান্ড’ সেরা তথ্যচিত্রের জন্য পুরস্কার জিতেছে। ছবিটি নির্মাণে যুক্ত ছিলেন চার ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনি চলচ্চিত্র নির্মাতা বাসেল আদ্রা, র্যাচেল সোর, হামদান বালাল, ইউভাল অ্যাব্রাহাম। তথ্যচিত্রটি নির্মাতা আদ্রার গল্প অনুসরণে তৈরি।
ছবিতে দেখা যাবে, পশ্চিম তীরের মাসাফের ইয়াত্তার একজন তরুণ ফিলিস্তিনি কর্মী আদ্রার গল্প। যখন ইসরায়েলি বাহিনী কর্তৃক বহিষ্কারাদেশের বিরুদ্ধে আদ্রার সম্প্রদায় বাঁচা মরার লড়াই করছে। শৈশব থেকেই আদ্রা সামরিক দখলে তার অঞ্চলে বাড়িঘর ধ্বংস এবং বাসিন্দাদের বাস্তুচ্যুত হওয়ার সঙ্গে বড় হয়েছেন। স্বাভাবিকভাবে তার গল্প আর নির্মাণে সেগুলোর প্রভাব স্পষ্ট তাকে নাড়া দিয়েছে।
আদ্রার প্রচেষ্টার প্রতি সমর্থনে এগিয়ে আসেন একজন ইসরায়েলি সাংবাদিক। ওই সাংবাদিক নিজেও ইসরায়েল কর্তৃক ফিলিস্তিনিদের বাস্তুচ্যুত করার সাক্ষী। এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে যিনি নিজেও কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়েছেন।
অস্কার পুরষ্কার গ্রহণ করে আদ্রা বলেন, তথ্যচিত্রটি ‘কয়েক দশক ধরে আমরা যে কঠোর বাস্তবতা সহ্য করে আসছি তা প্রতিফলিত করে।’
আদ্রা আরও বলেন, “প্রায় দুই মাস আগে আমি বাবা হয়েছি এবং আমার মেয়ের কাছে আমার আশা যে তাকে এখনকার মতো জীবনযাপন করতে হবে না— বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতা, বাড়িঘর ধ্বংস এবং জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতির ভয়ে, যা আমার সম্প্রদায় মাসাফের ইয়াত্তা ইসরাইলি দখলদারিত্বেরঅধীনে যা প্রতিদিন ভোগ করছে।”
তথ্যচিত্রটি এর আগে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে দর্শক পুরস্কার এবং তথ্যচিত্র পুরস্কার জিতেছে। পাশাপাশি সেরা নন-ফিকশন চলচ্চিত্রের জন্য নিউ ইয়র্ক ফিল্ম ক্রিটিকস সার্কেল পুরস্কারও পেয়েছে ‘নো আদার ল্যান্ড’।
ঈদের আনন্দ সকল ফ্যাশন সচেতন নারী, পুরুষ ও শিশুদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে এথনিক সেরিন, ফেস্টিভ স্পটলাইট ও স্মার্টওয়ার কালেকশন নিয়ে এসেছে জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ‘সেইলর’। আর ঈদের নান্দনিক এই পোশাকগুলোতে মডেল হিসেবে দেশ সেরা মডেলদের পাশাপাশি নজর কেড়েছেন জনপ্রিয় দুই চিত্র তারকা সিয়াম আহমেদ ও বিদ্যা সিনহা মিম। কেননা, ‘সেইলর’-এর এবারের ঈদ কালেকশনে সিয়াম-মিম জুটিকে একেবারেই ভিন্ন আঙ্গিকে উপস্থাপন করা হয়েছে।
সেইলর’-এর ঈদ কালেকশনে সিয়াম-মিম জুটি
ঈদের এথনিক সেরিন কালেকশনে এসেছে পুরুষের পাঞ্জাবি, কাবলি, পাঞ্জাবি স্যুট। নারীদের জন্য এসেছে সালোয়ার স্যুট, টু পিস ও কুর্তি কালেকশন।
সমসাময়িক আবহাওয়াকে প্রাধান্য দিয়ে আরামের জন্য পুরুষদের পাঞ্জাবিতে সুনিপুণ ডিজাইনের প্রিমিয়াম জ্যাকার্ড, লুম জ্যাকার্ড, গ্রিড লাক্সারিয়াস, গ্রেস মোডাল, ব্লেন্ড ব্লিস, ব্রিজ কটন লিনেন এর মত নানান প্রিমিয়াম ফ্যাব্রিক বেছে নেওয়া হয়েছে। নারীদের পোশাকেও ব্লেন্ডেড গ্লো, শিফন, লাক্সারিয়াস কটন সহ সবচেয়ে আরামদায়ক ফ্যাব্রিকের প্রাধান্য দিয়েছে সেইলর।
সেইলর’-এর ঈদ কালেকশন
বৈচিত্র্যময় রঙ নির্বাচন করার পাশাপাশি নিখুঁতভাবে হাতের কাজ, এমব্রয়ডারি, কারচুপি, স্ক্রিন ও ব্লক প্রিন্ট, সিকুইন ওয়ার্ক, ডিজিটাল প্রিন্ট মিডিয়া ইত্যাদির মাধ্যমে ট্রেন্ডি সকল মোটিফে ঈদের কালেকশন সাজিয়েছে তারা।
পার্টি ও আড্ডায় ইউনিক উপস্থিতির জন্য উপযোগী আভিজাত্যপূর্ণ পোশাকের সমারোহ আছে সেইলর ঈদ ফেস্টিভ স্পটলাইট কালেকশনে। এর মধ্যে পুরুষদের পাঞ্জাবি স্যুট, প্যাটার্ন ভেরিয়েশনের কুর্তা, প্রিমিয়াম কুর্তা স্যুট , নারীদের জন্য গাউন, কুর্তি স্যুট, সালোয়ার স্যুট সহ বিভিন্ন প্যাটার্নের লাক্সারিয়াস পার্টিওয়্যার উল্লেখযোগ্য।
সেইলর’-এর ঈদ কালেকশনে সিয়াম-মিম জুটি
পরিবারের সব সদস্যের জন্য সেইলরে প্রতিবারের মতো থাকছে ফ্যামিলি কালেকশন, কাপল কালেকশন, বাবা-ছেলে কালেকশন এবং মা- মেয়ে কালেকশন।
সেইলর ঈদ স্মার্ট ওয়্যারে ছেলেদের স্লিম/লুস ফিট ক্যাজুয়াল শার্ট, পোলো শার্ট, টি-শার্ট, ডেনিম সহ নানান রমকের প্যান্ট এবং মেয়েদের টপস, কুর্তি, কাফতান ইত্যাদি পাওয়া যাবে।
সেইলর’-এর ঈদ কালেকশন
ব্র্যান্ডটির ঈদের সকল কালেকশন পাওয়া যাচ্ছে দেশব্যাপী সেইলরের সকল আউটলেট ও অনলাইনে।