‘লেডিজ অ্যান্ড জেন্টলমেন’ দিয়ে ওয়েব দুনিয়ায় ফারুকীর অভিষেক
বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
|
মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
বিনোদন
নতুন কিছু নিয়ে হাজির হতে যাচ্ছেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। নিজের ফেসবুক পেজে বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে তেমনটারই আভাস দিয়েছিলেন তিনি।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ১০ জুন নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে ফারুকী লিখেছিলেন, “ফাইনালি সময় আসছে বিড়ালটা ব্যাগের বাহির করার! এই কয়মাস আমরা সবাই মিলে একটা ধুনের ভিতর ছিলাম! ১৪ তারিখ বিকাল ৪টায় আমাদের সাথে লাইভ আড্ডার আমন্ত্রণ! গল্প হবে, আড্ডা হবে, জানা যাবে আমরা আসলে করতে ছিলামটা কি!”
বিজ্ঞাপন
অবশেষে সকলের জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে বিড়ালটা ব্যাগ থেকে বের করেই ফেলেলেন এই নির্মাতা।
আজ (১৪ জুন) নিজের প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘লেডিজ অ্যান্ড জেন্টলমেন’ ট্রেলার প্রকাশ করেছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। আর এই সিরিজটির মধ্য দিয়েই ওয়েব দুনিয়ায় পা রাখলেন তিনি।
বিজ্ঞাপন
‘লেডিজ অ্যান্ড জেন্টলমেন’-এ অভিনয় করেছেন তাসনিয়া ফারিণ, নুসরাত ইমরোজ তিশা, মারিয়া নূর, হাসান মাসুদ, মামুনুর-রশিদ, পার্থ বড়ুয়া। সবশেষে চমক হিসেবে রয়েছেন চঞ্চল চৌধুরী।
ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জিফাইভে আগামী ৯ জুলাই মুক্তি পাবে ‘লেডিজ অ্যান্ড জেন্টলমেন’। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও মধ্যপ্রাচ্যসহ সকলেই জিফাইভ অ্যাপটি ডাউনলোড করে ওয়েব সিরিজটি দেখতে পারবে। তবে বাংলাদেশিরা এটি দেখতে পাবে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পরও এতটুকু ভেঙ্গে পড়েননি বলিউড তারকা হিনা খান। মারণরোগ থাবা বসালেও আনন্দ-উৎসব থেকে মোটেই বিমুখ নন তিনি। তাকে দেখা যাচ্ছে ফ্যাশন শো কিংবা ফটোশুটে।
আর এখন নিজের ধর্ম পালনে ব্যস্ত এই নায়িকা। নিয়ম মেনে রোজা পালন করছেন হিনা। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই মুহূর্ত শেয়ার করে হিনা লিখেছেন, ‘রমজান মুবারক। আমাকে কেমন দেখতে লাগছে? প্রথমদিনে সেহরী টু ইফতারের জার্নি। আল্লাহমুদিল্লাহ। সকলের প্রার্থনায় আমাকে মনে রেখো।’
Caption
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে খেজুরের বাটি হাতে একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছিলেন, ইফতারের জন্য তিনি প্রস্তুত।
পরনে হালকা সবুজ রঙের সালোয়ার কামিজে হিনায় মুগ্ধ ভক্তরা। নিজের হাতে ফুল দিয়ে ঘর সাজাচ্ছেন অভিনেত্রী। টেবিলে সাজানো বাহারি খাবারের পসরা। মায়ের সঙ্গে অভিনেত্রী হিনা খানের ইফতার পালনের মুহূর্ত দেখে হিনাকে ভালোবাসায় ভরিয়ে দিয়েছেন তার অনুরাগীরা।
Caption
ইনস্টা হ্যান্ডেলে জিমে গিয়ে শরীরচর্চার একটি ছবিও শেয়ার করেছিলেন হিনা। উপোস করে রোজা পালনের মাঝেও নিয়মিত জিমে যাওয়ার অভ্যাসে বদল আনতে চান না হিনা।
ছবি পোস্টের ক্যাপশনে লিখেছিলেন, ‘আমি ডেইল রুটিন মেনে চলার চেষ্টা করিছ। ধীরে ধীরে সহজভাবে জীবনের মূল স্রোতে ফিরতে চাইছি। রমজান পালনের প্রথম দিন...তোমরা সবাই কেমন আছ?’
Caption
কঠিন অস্ত্রোপচারের পর হাঁটার ক্ষমতা পর্যন্ত ছিল না হিনার। সেই পথ অতিক্রম করা মোটেই সহজ ছিল না। জিমে ওয়ার্কআউট সেশনের বেশ কয়েকটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘এটা বজায় রাখা খুব কঠিন ছিল। বিশেষ করে কঠিন অস্ত্রোপচারের পর। তবুও আমি হাল ছাড়িনি।’
বেশ অনেকটা সময় ধরেই গুঞ্জন ভেসে বেড়াচ্ছে নির্মাতা রায়হান রাফী ও অভিনেত্রী তমা মির্জাকে ঘিরে। প্রেম করছেন এই তারকা জুটি, এমন খবরে সয়লাব শোবিজ অঙ্গন। তবে এবার প্রেমের খবর ছাপিয়ে গুঞ্জন পৌঁছাল বিয়ে পর্যন্ত। শোনা যাচ্ছে তারা বিয়ে করে সংসারও পেতেছেন! সম্প্রতি একটি ছবিতে নেটিজেনদের চর্চা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
যদিও দু’জনের কেউই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দেননি।
গতকাল (৩ মার্চ) ছিলো ‘তুফান’ নির্মাতা রায়হান রাফীর জন্মদিন। নিজ বাসাতেই জন্মদিনের প্রথম কেকটি কেটেছেন তিনি। যেখানে রাফীর একপাশে দেখা গেছে তার মা, অন্যপাশে দেখা গেছে তমা মির্জাকে।
নিজের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দুইজন মানুষকে পাশে নিয়েই কেক কেটেছেন এই নির্মাতা। এরপর রাফীর জন্মদিনে সারপ্রাইজ পার্টিও আয়োজন করেন তমা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন মেহজাবীন চৌধুরী, আদনান আল রাজীব, রেদোয়ান রনি, সাদিয়া আয়মান, সামিরা খান মাহি, তানজিয়া জামান মিথিলা থেকে শুরু করে অনেক তারকা।
রাফীর জন্মদিনে সারপ্রাইজ পার্টির আয়োজন করেন তমা
সেসব ছবি ছড়িয়ে পড়তেই রাফী ও তমার ঘনিষ্ঠজনেরা বলছেন, এই দুই তারকা জুটি বিয়ে করেছেন। বর্তমানে তারা সংসারও করছেন।
যদিও রাফী বা তমার পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনও পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য মেলেনি। তবে একাধিকবার নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন এই জুটি।
এর আগে তমা মির্জার জন্মদিন উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা জানিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি ছবি শেয়ার করেছিলেন রায়হান রাফী। সেখানে অভিনেত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে তমাকে নিজের জীবনে পেয়ে ‘ভাগ্যবান’ বলে দাবি করেন নির্মাতা। উত্তরে রাফীকে পেয়ে নিজেকেও ভাগ্যবান দাবি করেন এই অভিনেত্রী।
রায়হান রাফী ও তমা মির্জা
রায়হান রাফীর পরিচালনায় ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’ ওয়েব ফিল্মে প্রথমবার অভিনয় করেন তমা মির্জা। এরপর ‘৭ নম্বর ফ্লোর’-এ দেখা যায় অভিনেত্রীকে। সবশেষ এই পরিচালকের নির্মিত ‘সুড়ঙ্গ’ সিনেমায় অভিনয় করেন তমা। যেখানে তার বিপরীতে ছিলেন ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা আফরান নিশো।
বিতর্ক ছাড়া অস্কার অনুষ্ঠান, এ তো ভাবাই যায় না। চলতি বছরের অনুষ্ঠানেও তেমনই কিছু ঘটেছে। দর্শকদের মতে, উল্লেখযোগ্য কেলেঙ্কারি জেমস বন্ডের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।
হাতবদল ঘটেছে জেমস বন্ডের। গত মাসে অ্যামাজন এমজিএম স্টুডিয়ো ও আয়ন ফিল্মসের মধ্যে নতুন চুক্তি অনুযায়ী, মাইকেল জি উইলসন ও বারবারা ব্রোকলি আর জেমস বন্ডের প্রযোজক নন। নতুন পর্বের সিদ্ধান্ত থেকে অভিনয়শিল্পী নির্বাচন-সহ সৃজনশীল সব বিষয় নিয়ন্ত্রণ করবে এমজিএম স্টুডিয়ো। উল্লেখ্য, অস্কারের সঙ্গে বন্ডের ‘বন্ডিং’ ছয় দশকের। ৯৭তম অস্কারে তাই জনপ্রিয় কিংবদন্তি ব্রিটিশ গুপ্তচরকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। অনুষ্ঠান শুরুর ৯০ মিনিট পরে মঞ্চস্থ হয় এই বিশেষ পর্ব। যদিও এই অনুষ্ঠান নাকি ছুঁতে পারেনি অস্কার দর্শকদের মন। যা তারা সমাজমাধ্যমে সরাসরি জানিয়েছেন।
অস্কার মঞ্চে পারফর্ম করেন কে পপ তারকা লিসা
বিশেষ পর্ব শুরু হয় অভিনেত্রী মার্গারেট কোয়ালির নাচ দিয়ে। তিনি বন্ডের থিম গানের সঙ্গে নাচেন। ১৯৭৩ সালের ‘লিভ অ্যান্ড লেট ডাই’ ছবির থিম গান ধরেন কোরিও গায়িকা লিসা। ডোজা ক্যাট শোনান ‘ডায়মন্ডস আর ফরএভার’ ছবির থিম। শেষে রে পরিবেশন করেন ‘স্কাইফল’ ছবির গান।
স্বাভাবিক ভাবেই এই বিশেষ পর্ব দর্শকমন ছুঁয়ে যাবে, আশা ছিল আয়োজক এবং অংশগ্রহণকারী শিল্পীদের। কিন্তু হল কই! সমাজমাধ্যমে চোখ রাখলেই দেখা যাচ্ছে নানা মন্তব্য। যার বেশির ভাগই নেতিবাচক। দর্শকদের দাবি, এ বারের অস্কারের সবচেয়ে খারাপ মুহূর্ত নাকি ‘জেমস বন্ড শ্রদ্ধাঞ্জলি পর্ব’! কেন তাদের এ রকম মনে হয়েছে? অনেকের মনেই বিষয়টি নিয়ে পাল্টা কৌতূহল তৈরি হয়েছে। সে প্রসঙ্গেও সমাজমাধ্যমে বক্তব্য রেখেছেন বিরক্ত দর্শক। কারও দাবি, “বিশেষ পর্ব এতটাই দীর্ঘ যে, দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে পড়ছিলাম!” এই মঞ্চে নতুন জেমস বন্ডের নাম ঘোষণা হবে, এমনটাও আশা করেছিলেন বেশির ভাগ দর্শক। কিন্তু তা হয়নি। স্বাভাবিক ভাবেই তারা তাই হতাশ এবং বিরক্ত।
অস্কার মঞ্চে পারফর্ম করেন দোজা ক্যাট
তারা প্রশ্ন তুলেছেন, “নতুন জেমস বন্ডের নাম যদি না-ই ঘোষিত হবে, তা হলে এই বিশেষ পর্বের অর্থ কী? আমরা এ সবের একবিন্দু মানে বুঝতে পারিনি।”
ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের প্রথম ম্রো ভাষার চলচ্চিত্র
বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
|
‘কিওরি পেক্রা উও’ চলচ্চিত্রের পোস্টার
বিনোদন
সিনেমা শুধুমাত্র বিনোদনের মাধ্যম নয়, এটি সংস্কৃতির ভাষা, প্রতিরোধের হাতিয়ার এবং মানুষের অস্তিত্বের এক নিবিড় প্রতিচ্ছবি। দক্ষিণ এশিয়ার একটি প্রান্তে, যেখানে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর কণ্ঠস্বর প্রায়শই উপেক্ষিত হয়, সেখানে এক অভাবনীয় চলচ্চিত্র উঠে এসেছে, যা স্বাধীন চলচ্চিত্র নির্মাণের মানচিত্রকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করছে। বাংলাদেশের প্রথম ম্রো ভাষার চলচ্চিত্র ‘কিওরি পেক্রা উও’ যার ইংরেজি অনুবাদ Dear Mother, এবার পা রাখতে চলেছে বিশ্ববিখ্যাত ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে। আগামী ৫ মার্চ ক্যামব্রিজ স্থানীয় সময় বিকেল ২টা ৩০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে) ইন্ডিজিনিয়াস স্টাডিজ গ্রুপ ক্যাম্ব্রিজের আয়োজনে এই ঐতিহাসিক স্ক্রিনিং অনুষ্ঠিত হবে।
‘কিওরি পেক্রা উও’ চলচ্চিত্রের দৃশ্য
২০২৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই ৬৭ মিনিটের চলচ্চিত্রটি ইতোমধ্যে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদর্শিত হয়েছে, যেখানে এটি আদিবাসী প্রতিনিধিত্ব, কমিউনিটি-ভিত্তিক নির্মাণপ্রক্রিয়া, এবং পুঁজিবাদী বাধার বাইরে শিল্পের সম্ভাবনা নিয়ে গভীর আলোচনা তৈরি করেছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়েও এর যাত্রা অব্যাহত রয়েছে—এটি কানাডার ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়া এবং স্কটল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব এডিনবরার মতো মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিতে প্রদর্শিত হয়েছে। এবার বিখ্যাত ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে চলচ্চিত্রটির প্রদর্শনী এর মুকুটে একটি গুরুতবপূর্ন পালক যুক্ত করলো ।
চলচ্চিত্রটির নৃতাত্ত্বিক ও শৈল্পিক গুরুত্বকে বিবেচনা করে আমস্টারডামের ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর সোশ্যাল সায়েন্স এটি সংরক্ষণ করেছে, যাতে এটি ভবিষ্যতে গবেষক ও চলচ্চিত্রপ্রেমীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল হয়ে ওঠে। যারা আদিবাসী সংস্কৃতি, সিনেমার মাধ্যমে প্রতিরোধ, এবং বিকল্প গল্প বলার কৌশল নিয়ে গবেষণা করছেন, তাদের জন্য এটি এক অবিস্মরণীয় সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হবে।
‘কিওরি পেক্রা উও’ চলচ্চিত্রের দৃশ্য
একজন নির্মাতার দৃষ্টিভঙ্গি: ‘সিনেমা পুঁজির নয়, গল্পকারদের’ পরিচালক এসকে শুভ সাদিক শুরু থেকেই চলচ্চিত্রটিকে শুধু একটি সৃষ্টিশীল প্রয়াস নয়, বরং একটি আন্দোলন হিসেবে দেখেছেন। তিনি বলেন, ‘এটি শুধু একটি চলচ্চিত্র নয়; এটি একপ্রকার ঘোষণাপত্র, একটি প্রতিরোধ, একটি প্রমাণ যে সিনেমা কোনো কর্পোরেশন বা বিনিয়োগকারীদের সম্পত্তি নয়—এটি তাদের, যারা সাহস করে নিজেদের গল্প বলে। আমরা অতি সীমিত বাজেটে কাজ করেছি, কিন্তু প্রমাণ করেছি যে সিনেমার সফলতা টাকার অঙ্কে নয়, বরং এর ক্ষমতায় এবং হারিয়ে যেতে বসা কণ্ঠগুলোকে সংরক্ষণ করার। এখন প্রযুক্তি আমাদের হাতে; আমাদের আর প্রচলিত সিনেমার ছক মেনে চলতে হবে না। সময় এসেছে নতুন আখ্যান খোঁজার, বাঁধা ধরা কৌশল থেকে বেরিয়ে আসার, এবং সিনেমাকে শিল্প হিসেবে পুনরুদ্ধার করার।’
‘কিওরি পেক্রা উও’ চলচ্চিত্রের দৃশ্য
শিল্প, অর্থের দাস নয়—এই বার্তা বয়ে নিয়ে সিনেমাটি অপোরিয়া ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভাল (কোরিয়া)-তে অফিশিয়াল সিলেকশন পেয়েছে, যা প্রমাণ করে যে নিঃসঙ্কোচ ও সত্যনিষ্ঠ গল্পগুলোই সীমিত সম্পদ, কঠিন পরিবেশ এবং শিল্পের বাণিজ্যিকীকরনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে ‘কিওরি পেক্রা উও’ প্রমাণ করেছে যে প্রকৃত গল্পের জন্য সীমাবদ্ধতা কোনো বাধা নয়। এটি শুধু একটি সিনেমা নয়—একটি আন্দোলন, একটি নতুন অধ্যায়।