জামালপুরে মাদক সম্রাট জিয়াউল গ্রেফতার
-
-
|

ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: বার্তা২৪.কম
রাজশাহী রংপুরসহ সারাদেশে নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবিতে ঝিনাইদহে মশাল মিছিল ও সমাবেশ করেছে বাম গণতান্ত্রিক জোট।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে শহরের উজির আলী স্কুলের সামনে থেকে একটি মশাল মিছিল বের করেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের ঝিনাইদহ জেলা শাখা।
এসময় মশাল মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ঘুরে একই স্থানে এসে শেষ হয়। মিছিলটির মূল দাবি ছিল, গণপরিবহনসহ সর্বত্র নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের অপচেষ্টা রুখে দেওয়া এবং সকল নারী বিদ্বেষী কর্মকাণ্ড বন্ধকরা।
এতে অংশগ্রহণ করেন বাসদ, সিপিবি, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগ, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফ্রন্ট ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের নেতা-কর্মীরা।
এসময় বাম গণতান্ত্রিক জোটের ঝিনাইদহ জেলা শাখার আহ্বায়ক এ্যাডভোকেট আসাদুল ইসলাম, সিপিবির জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক স্বপন বাগচী, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের জেলার প্রতিনিধি শহীদুল এনাম পল্লব,সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরামের জেলা আহবায়ক রুবিনা খাতুন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট এর জেলা আহবায়ক শারমিন সুলতানা, সরকারী কেসি কলেজ শাখার প্রতিনিধি নুসরাত জাহান সাথী সহ অন্যান্যরা।
ছবি: সংগৃহীত
বরিশালের আগৈলঝড়ায় ১৫ বছরের এক কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণের মামলায় এক আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং চার আসামিকে ১৪ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
একইসঙ্গে প্রধান আসামিকে ১ লাখ টাকা জরিমানা এবং বাকি চারজনকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে প্রত্যেককে আরও পাঁচ মাস করে কারাভোগ করতে হবে।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বরিশাল নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক রকিবুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা করেন।
মামলার তদন্ত শেষে ২০১৭ সালের ৩০ মার্চ এসআই হাবিবুর রহমান আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। আদালত ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে এই রায় দেন।
২০১৬ সালের ১৩ ডিসেম্বর বরিশালের আগৈলঝড়া উপজেলার বড় বাশাইল গ্রামের আলমগীর ফকিরের ছেলে দিদার ফকির ১৫ বছরের কিশোরীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে কিশোরীকে আটকে রেখে জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হয়।
মামলার প্রধান আসামি দিদার ফকিরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এছাড়া রুবেল ফকির, আলমগীর ফকির, শাহানাজ ও রাশিদাকে ১৪ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
ছবি: বার্তা২৪.কম
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় লেগুনার চাকায় পিষ্ট হয়ে আব্দুর রাজ্জাক (৪৮) নামের এক ছানা ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে চুয়াডাঙ্গা-জীবননগর সড়কের দামুড়হুদা বাসস্ট্যান্ডের সাদমান ট্রেডার্সের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এসময় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত ছানা ব্যবসায়ী দামুড়হুদা উপজেলার হাতিভাঙ্গা গ্রামের স্কুলপাড়ার মৃত আবু বক্সের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার বিকেলে ছানা বিক্রির জন্য বাড়ি থেকে বের হন আব্দুর রাজ্জাক। ছানা বিক্রি শেষে নিজ মোটরসাইকেলযোগে চুয়াডাঙ্গা থেকে দামুড়হুদায় বাড়ির উদ্দেশ্যে ফিরছিলেন। পথে দামুড়হুদা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৌঁছালে পেছন থেকে আসা একটি লেগুনা তাকে ধাক্কা দেয়। এসময় লেগুনার চাকায় পিষ্ট হয়ে গুরুতর জখম হন আব্দুর রাজ্জাক। স্থানীয়রা তাকে দ্রুত উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ছানা ব্যবসয়ীকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত আব্দুর রাজ্জাকের ভাতিজা শহিদুল ইসলাম বলেন, আব্দুর আজ্জাক প্রতিদিন সকাল থেকে দুধ সংগ্রহ করেন, এবং তা দিয়ে ছানা তৈরি করে বিভিন্ন দোকানে বিক্রি করেন। বুধবার ছানা বিক্রি শেষে চুয়াডাঙ্গা থেকে বাড়ির উদ্দেশ্যে ফিরছিলেন। মোটরসাইকেলে তিনি একাই ছিলেন। পথে দামুড়হুদা বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছালে পেছন থেকে একটি লেগুনার ধাক্কায় তিনি জখম হন। সেখান থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথেই তার মত্যু হয়।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. নাজমুস সাকিব বলেন,সড়ক দুর্ঘটনার শিকার আব্দুর রাজ্জাককে রাত আটটার দিকে জরুরি বিভাগে আনে স্থানীয়রা। এসময় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। হাসপাতালে পৌঁছানোর পূর্বেই তার মত্যু হয়েছে।’
দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ূন কবির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনায় আব্দুর রাজ্জাক নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। তার লাশ সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ সাপেক্ষে আইনানূগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
ছবি: সংগৃহীত
গবেষণায় বিভিন্ন খাতে অবদান রাখায় ৩২ গবেষক পেলেন জামাল নজরুল ইসলাম গবেষণা পদক।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) জামাল নজরুল ইসলাম গণিত ও ভৌত বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে আয়োজিত চট্টগ্রাম রিসার্চ এন্ড ইনোভেশন ফেস্টিভাল ২০২৫ এ নয়টি ক্যাটাগরিতে গবেষকদের হাতে চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার তুলে দেন এই পদক।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা গবেষক এবং উদ্ভাবকদের সম্মাননা অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বন, পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
গবেষণা মেলা উদ্বোধন করেন চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মোঃ কামাল উদ্দিন, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আল-আমিন, এ এফ মুজিবুর রহমান ফাউন্ডেশন এর ট্রাস্টি জনাব এম নুরুল আলম এবং জামাল নজরুল গবেষণা কেন্দ্র পরিচালনা পরিষদের সদস্য সাদাফ সাজ সিদ্দিকী।
প্রথমবারের মতো আয়োজিত জামাল নজরুল ইসলাম গবেষণা পদকের আওতায় গত দুই বছরের গবেষণা কার্যক্রমের ভিত্তিতে সেরা গবেষক সম্মাননা, উদীয়মান গবেষক পুরস্কার, সেরা নারী গবেষক অ্যাওয়ার্ড, সেরা গবেষণা প্রকল্প, সর্বোচ্চ ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর গবেষণা, সর্বোচ্চ সাইটেশন অ্যাওয়ার্ড, সেরা গবেষণা শিক্ষার্থী, সেরা বই প্রকাশনা এবং সেরা উদ্ভাবন-সহ মোট নয়টি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার প্রদান করা হয়।
সেরা গবেষক সম্মাননা পেয়েছেন নয় গবেষক। তারা হলেন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. সাবিনা নার্গিস লিপি, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম আবে কাউসার, মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. শান্ত বনিক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন, আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল ফারুক, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. ফেরদৌসী আলী, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল আলীম,শিক্ষা ও গবেষণা অনুষদের জেরিন আক্তার, সমুদ্রবিজ্ঞান অনুষদের ড. এস এম শরিফুজ্জামান।
সেরা নারী গবেষক পদক পেয়েছেন ৪ জন। তারা হলেন, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের আফরোজা আক্তার তন্নি, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ড. শামীম নাসরিন, বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকিউলার বায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. শ্রাবন্তি সাহা, একাউন্টিং বিভাগের মৌরি দে।
উদীয়মান গবেষক পদক পেয়েছেন তিনজন তারা হলেন, গনিত বিভাগের ড. লিপন চন্দ্র দাস, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের মহাব্বত হোসাইন, ব্যাংকিং এন্ড ইন্সুইরেন্স বিভাগের মো. রিফাত রহমান।
সেরা গবেষণা প্রকল্প পদক পেয়েছেন ৩ জন। তারা হলেন, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক. ফয়সাল ইসলাম চৌধুরী, এপ্লাইড ক্যামেস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম ও মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো শফিকুল ইসলাম।
সেরা বই প্রকাশনা পদক পেয়েছেন ৩ জন। তারা হলেন, ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. অলক পাল, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মাখন চন্দ্র রায়, নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নাসির উদ্দিন।
আউটস্ট্যান্ডিং রিসার্চ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিন জন। তারা হলেন - ইন্সটিটিউট অব মেরিন সাইন্সের অধ্যাপক ড.এম শাহাদাত হোসাইন, নৃ-তত্ত্ব বিভাগের ড. খাদিজা মিতু এবং জৈবরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সুনন্দা বৈদ্য।
বেস্ট ডিপার্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে তিন বিভাগ। বিভাগগুলো হলো - রসায়ন বিভাগ, ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগ এবং জীনপ্রকৌশল ও জীবপ্রযুক্তি বিভাগ।
হায়েস্ট সাইটেশন অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন অধ্যাপক ড.এসএম আবে কায়সার।
বেস্ট ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনজন। তারা হলেন - অধ্যাপক ড. রেজাউল আজিম, অধ্যাপক ড.কাজী তানভীর আহমেদ ও অধ্যাপক ড.মঞ্জুরুল কিবরিয়া।
এদিন চট্টগ্রাম গবেষণা ও উদ্ভাবন মেলা ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রামের সকল গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষণাকর্ম ও উদ্ভাবনকে এক প্ল্যাটফর্মে উপস্থাপন করার লক্ষ্যে জামাল নজরুল ইসলাম গণিত ও ভৌত বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে এটি দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজিত হয়। মেলার সার্বিক সহযোগিতায় ছিল চিটাগাং ইউনিভার্সিটি রিসার্চ এন্ড হায়ার স্টাডি সোসাইটি (সিইউআরএইচএস)।
গবেষণা মেলায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ চট্টগ্রাম বিভাগের ভেতরে ও বাইরে প্রায় শতাধিক স্টলে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগ, গবেষণাগার এবং গবেষণা ইনস্টিটিউট তাদের গবেষণাকর্ম ও বিগত বছরের গবেষণায় অবদান সমূহ তুলে ধরেন। এ আয়োজনের মাধ্যমে গবেষণা ও উদ্ভাবনের প্রচার-প্রসার এবং শিক্ষার্থী ও গবেষকদের গবেষণা এবং উদ্ভাবনে আগ্রহী করবে বলে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ মনে করেন।
মেলায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি অনুষদের ৪৭টি বিভাগ, ৩৪ টি ল্যাবরেটরি এবং চট্টগ্রাম বিভাগের ১৫টি গবেষণা ইনস্টিটিউটের স্টলে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজেদের মধ্যে কিভাবে বিদ্যমান রিসোর্স এর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করা যায় সে ব্যাপারে আলোকপাত করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অফ উইমেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ ও গবেষণা ল্যাবরেটরি এবং চিটাগাং রিসার্চ ইনস্টিটিউট ফর চিলড্রেন সার্জারি এতে অংশ নেয়। গবেষণা মেলায় প্রথমবারের মতো আয়োজিত "ক্ষুদে গবেষক" পর্বে অংশগ্রহণ করে চট্টগ্রামের স্কুলসমূহ। ফ্রোবেল একাডেমি, ফুলকি এবং লিডার’স স্কুল ও কলেজের ক্ষুদে গবেষকদল তাদের গবেষণাকর্ম উপস্থাপনা করে এ মেলায়।